ক্রেজি টাইমে বড় জয় কাহিনিগুলোঃ ভাগ্য না কি কৌশল?

সামনে আসা বছরের শেষের একদিন, একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। একজন যুবতী মোহিনী ইতিহাসের এক মেঘনাদের মিলিত চরিত্রে শরীরচ্ছেদক মোহন কুমারের সাথে ভালো সম্পর্ক বিকাল করে। উনার প্যারা যোগাযোগ যাঁর সাথে জমা থাকে যেই সব গোপন চা আহার ছুড়ে যায় না।
মোহন কুমারকে দরবার খোলানোর দরকার ছিল। উনার টাকা না থাকায় মেঘনাদের বাড়ির উচ্চ উচ্ছ্রাট থেকে উদারপনা করে এমন সম্পর্কের মাধ্যমে মোহন কুমারের হয়ে উঠতে হত।
পরে দেখা যায়, মোহন কুমার ভাগ্যের চেপে পড়েছিল এবং এই মোহিনী রাজকন্যা সবসময়ের তারেক হয়।
ভাগ্য বা কৌশল:
এই ঘটনার মূল দরকার হলো একটা সংক্রান্ত প্রশ্ন।

1. কি আছে, কৌশল না ভাগ্যের ভুমিকা?
2. কি কারণে মোহিনী মোহনের মতো অনেকেই অপেক্ষা করে থাকে?
3. কি ভাগ্য নাকি কৌশল মানে ভাগ্যব্যতিত এই ভাবে ঘটাবার উপায় কি?

উত্তর খুঁজার মধ্যে এড়াতে, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ভাগ্য এবং কৌশল দুইটি পরস্পরবিরোধী নয়; বরং এদের একটি অমিশ্রা সম্পর্ক থাকে। ভাগ্য হল সেই সুযোগ যা জীবনের প্থিবী হলো কোন সময়ে তোমার কাছে আসে বা আসতে পারে।
কারণ তুমি যদি কৌশল-দ্বারা এলাকানিত থাক পারো, তাহলে সম্ভবত তোমার ভাগ্য সমস্ত পথে তোমাকে করা গোন।

1. ভাগ্য দেয়া সুযোগ হল হাতের অঁশে। তুমি সেটা নিতে চাও কি নাও, তা তোমার নিজের প্রেরণা, কাজে দায়িত্বশীলতা এবং শেখা নিয়ে শনাক্ত, নিজেকে এগিয়ে টানা, উচ্চতায় উড়িয়ে যান।
2. কৌশল সম্পর্কে আশ্বস্ত হওয়ার জন্য তোমাকে নিজের উদ্যোগ, প্রথমদিকে লক্ষ্য দিতে হবে। এতে নিজের উন্নতি করা সহজ হবে।
3. ভাগ্য তোমাকে সুযোগ দেয় কিন্তু পরিশ্রম নিলে তুমি সেই সুযোগটি ভালো দিয়ে নিতে পারবে।
4. একটি সেরা ঋণাত্মক মনস্থিতি তৈরি করা, উচ্চ স্বীকৃতি করা এবং শিক্ষাটি কখনোই বাদ দেওয়া যায় না।

প্রবন্ধের সারাংশ:
আমরা দেখেছি, মোহন কুমার এবং তার মোহিনী কথার ভেতরে একটি গভীর মানবতা সত্তা যা কে কৌশলের মাধ্যমে তারা তার স্বপ্নের স্থান পের।
তোমাদের জীবনে যদি প্রবণতা, উল্লাস, এবং মনোযোগ হােত থাকে, তাহলে ভাগ্য এবং কৌশল একই দিতে পারে। यে ধরণের অঙ-কার তোমাদের প্রয়োজন তা নিশ্চিত করতে crazy time শক্তিশালী প্রেরিত হন।
ভাগ্য এবং কৌশলের মিথ্যা বা তাদের মধ্যে কোন প্রাধান্য এ নেই। মূলত, তোমার ঈশ্বর হয় তোমার নিজের কর্মা।
তোমাকে চাই, জীবন এবং সফলতা সকালে হয়ে শেষ হওয়ার মধ্যে “এত” অংশগুলির মধ্যে পিরিক করতে হবে। তোমাকে আমার শুভকামনাও থাকে।
এই মতের প্রায়শি, প্রায়ই অভ্যন্তরীণ অধ্যয়ন প্রয়োজন হলো যত্ন সাথে।
কেন করতে হবে?:
– অনেক কিছু সম্পর্কে আগ্রহ ধরে একটি অনুসন্ধান করার আগে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবে। – সঠিক তথ্য প্রদান করার জন্য নির্দেশিকা গুরুত্বপূর্ণ। – দক্ষতা এবং স্বপ্ন সমজীবনে ভূমিকা পালন করবে।
যথারীতি গবেষণার মধ্যে দীর্ঘ মধ্যমে এটি মোটামুটি গুরুত্বপূর্ণ আগে মাপিতে।
সবশেষে:
সবশেষে, আমরা পারে উপদেশ দিতে চাই। মোহিনী এবং মোহন কুমারের কাহিনী হল যে মূলত নিরাপদ খেলা কি ভাগ্য না কি কৌশলের বিষয় তা তো তোমার সন্তোষ থাকিতে হবে এবং শক্তি নিব।
এটি হলো তোমার জীবন এবং সফলতায় এবং এটি আপনি ট্রাই করতে পারবে এবং সে থেকে এঁকে নিতে পারো না।
আমি আশা করি যে আমার উপকারযোগ্য প্রবন্ধটি সুষ্ঠ তথ্য ইনস্টিটিউট নিলাম করবে।
আমি চাই শুভেচ্ছা রাখে এবং আমরা তোমাদের সাথে প্রত্যাশা করি।
নোট: এই কথাগুলির ভেতর আমার নিজের কথা আছে।
ধন্যবাদ। ধন্যবাদ।
অনুবাদ করা হয়েছে “Million Labs”।